টানটান ত্বকের চিরতরুণ
মুখ কে না চায়?
কিন্তু বয়স হলে মুখে বলিরেখা পড়বেই, কোঁচকানো ত্বক জানান দেবে বয়সের উপস্থিতি। ইদানীং জীবনযাপনের চাপে কম বয়সেও অনেকের মুখে ভাঁজ দেখা যায়, চেহারাটা দেখায় বুড়োটে। অনেকেই এ জন্য প্রসাধন সামগ্রী, এমনকি ক্ষেত্র
বিশেষে প্লাস্টিক সার্জারিরও আশ্রয় নেন। কিন্তু অর্থ ব্যয় না করেই মুখের অনাকাঙ্ক্ষিত এসব ভাঁজ
পড়া
শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়; ফলে বায়ুমন্ডল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। এই শুষে নেয়ার কারণে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু ফেটে যেতে থাকে। আমাদের দেহের ৫৬ শতাংশই হলো পানি। আর এর মধ্যে ত্বক
নিজেই ধারণ করে ১০ ভাগ। ফলে ত্বক থেকে পানি বেরিয়ে গেলে ত্বক দুর্বল আর অসহায় হয়ে পড়ে। ত্বকের যেসব গ্রন্হি থেকে তেল আর পানি
বের হয়ে থাকে
কের
ওপর ভাঙ্গা গড়ার খেলা চলছেই, উজ্জীবিত হচ্ছে, ঝরে পড়ছে ত্বক কোষ, বছরের পর বছর, তবু একদিন বয়সের
ছাপ পড়ে ত্বকের ওপর। বয়স বাড়লে ত্বক পাতলা হয়, কোলাজেনহানি হয়, হানি হয় ইলাস্টিন, উপস্তকের নোঙরটি ঝুলে যায়। সংযোজক তনুগুলো দৃঢ় হয়, দুর্বল হয়, এলোমেলো হয়। দীর্ঘদিন রোদে পুড়লে ত্বকের বুড়ো হওয়া দ্রুত হয়, দশ বছর এগিয়ে
প্রথমে হালকা গরম পানিতে
সামান্য পরিমাণ লবণ মিশিয়ে তার সাথে অর্ধেক লেবুর রস মেশাতে হবে। তারপর ভালো
ব্যাণ্ডের বেবি শ্যাম্পু বা বেবি সোপ ঐ পানিতে মেশান। কারণ সাবানে
ক্ষারের পরিমাণ বেশি থাকে। যা ত্বকের জন্য
খুব ক্ষতিকর। যেহেতু শিশুদের ত্বক ৩ গুণ বেশি কোমল সেহেতু শিশুদের জন্য
তৈরি